জেল রোড, পুলিশ লাইন, কুমিল্লা ০১৭১১- ৪৮ ৯০ ৫৫ geneticpolytechnic@gmail.com

About Us

Home About
অধ্যক্ষের বানী

পলিটেকনিক শিক্ষা বা ডিপ্লোমা প্রকৌশল শিক্ষার গুরুত্ব

সারা দুনিয়ায় রাস্তা-ঘাট, বহুতল ভবন, দালান-কোঠা, ব্রীজ-কালভার্ট, ফ্লাইওভার, অফিস ডেকোরেশন, নান্দনিক স্থাপনা, নগর উন্নয়নসহ নানারকম অবকাঠামো গড়ার কাজ গুলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়শোনা করা প্রকৌশলীদের দ্বারা সম্পাদন হয়ে থাকে। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের মেধা ও শ্রমের বদৌলতে মানবসভ্যতায় আধুনিকতার ছোয়া লেগেছে। আধুনিকতাকে নান্দনিকতায় রূপ দিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারগণ অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। আমাদের দেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা বাস্তবায়নের একমাত্র শিক্ষাবোর্ড ‘বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড’ এর অধীনে পরিচালিত সরকারি-বেসরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটসমূহে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে। দেশে ও বিদেশে বিপুলভাবে সমাদৃত ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা-ইন-সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সটি সফলভাবে সম্পন্ন করার পর একজন শিক্ষার্থী নিম্নোক্ত ক্ষেত্রসমূহে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারবে।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়শোনা গুরুত্ব

সারা দুনিয়ায় রাস্তা-ঘাট, বহুতল ভবন, দালান-কোঠা, ব্রীজ-কালভার্ট, ফ্লাইওভার, অফিস ডেকোরেশন, নান্দনিক স্থাপনা, নগর উন্নয়নসহ নানারকম অবকাঠামো গড়ার কাজ গুলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়শোনা করা প্রকৌশলীদের দ্বারা সম্পাদন হয়ে থাকে। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের মেধা ও শ্রমের বদৌলতে মানবসভ্যতায় আধুনিকতার ছোয়া লেগেছে। আধুনিকতাকে নান্দনিকতায় রূপ দিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারগণ অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। আমাদের দেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা বাস্তবায়নের একমাত্র শিক্ষাবোর্ড ‘বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড’ এর অধীনে পরিচালিত সরকারি-বেসরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটসমূহে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে। দেশে ও বিদেশে বিপুলভাবে সমাদৃত ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা-ইন-সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সটি সফলভাবে সম্পন্ন করার পর একজন শিক্ষার্থী নিম্নোক্ত ক্ষেত্রসমূহে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারবে।

চাকরির ক্ষেত্র


(১) সরকারের সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দপ্তরে উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) পদে ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (২) সড়ক ও জনপথ বিভাগ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (খএঊউ), পানি উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, পুলিশ বাহিনীর প্রকৌশল বিভাগ, বাখরাবাদ গ্যাস কোম্পানী লিমিটেড, বার্ডসহ সরকারের প্রকৌশল ডিপার্টমেন্টসমূহে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) পদে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৩) বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, অবকাঠামো নির্মাণ কাজের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানে উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) পদে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৪) দেশের যে কোন সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটসমূহে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর (সিভিল) হিসেবে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৫) এসএসসি ভোকেশনাল স্কুলসমূহে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর (সিভিল) হিসেবে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৬) বিভিন্ন কন্সট্রাকশন/ডেভেলপার কোম্পানীতে উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) পদে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৭) বিদেশে উচ্চ বেতনে চাকুরি লাভ করার যোগ্যতা অর্জন করবে ।

আত্মকর্মসংস্থানের ক্ষেত্র :


(১) কন্সট্রাকশন কোম্পানী স্থাপন ও পরিচালনা করতে পারবে। (২) আর্কিটেকচার কোম্পানী স্থাপন ও পরিচালনা করতে পারবে। (৩) বহুতল ভবনের নকশা তৈরি, বহুতল ভবনের প্ল্যান অনুমোদন ও অবকাঠামো গড়তে তোলার কোম্পানী স্থাপন ও পরিচালনা করতে পারবে। (৪) ব্রীকস ফিল্ড স্থাপন ও পরিচালনা করতে পারবে। (৫) কনসালটেন্ট হিসেবে এস্টিমেট, ডিজাইন, এনালাইসিস ও সুপারভিশনের কাজ করতে পারবে।

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়শোনার গুরুত্ব

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংকে প্রযুক্তি বিদ্যার মধ্যমণি বলা হয়। কারণ ইলেকট্রিক ছাড়া সারা দুনিয়ার সকল টেকনোলজি অচল, সারা দুনিয়া অন্ধকার। কম্পিউটারসহ যেকোনো ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যসামগ্রী পরিচালনার জন্য বিদ্যুৎ আবশ্যক। ইলেকট্রিক্যাল বিষয়ে পড়শোনা করা শিক্ষার্থীদের কর্মবাজার পৃথিবীর সবচেয়ে বড়। বিদ্যুতের ব্যবহার মানবজীবনে বৈচিত্র্যময়তা এনে দিয়েছে। এই বৈচিত্র্যময়তাকে নিরাপদ ও সুনিপূণভাবে কাজে লাগানোর জন্য ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারগণ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড এর অধীনে জেনেটিক পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা-ইন-ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়শোনার সুযোগ রয়েছে। কোর্সটি সফলভাবে সম্পন্ন করার পর একজন শিক্ষার্থী নিম্নোক্ত ক্ষেত্রসমূহে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারবে

চাকরির ক্ষেত্র


(১) সরকারের সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও দপ্তরে উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল) পদে ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরী লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (২) দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটসমূহে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর (ইলেকট্রিক্যাল) হিসেবে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৩) সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, এলজিইডি, পানি উন্নয়ন বোর্ড, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর, গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেম লিমিটেড, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি, বার্ড, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ পুলিশ, বিভিন্ন ব্যাংকসহ সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহে উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল) হিসেবে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৪) ভোকেশনাল স্কুলসমূহে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর (ইলেকট্রিক্যাল) হিসেবে চাকুরী লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৫) ইলেক্ট্রিক্যাল পণ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানীতে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার পদে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৬) মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী, পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানীতে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার পদে চাকুরি লাভের যোগ্যতা অর্জন করবে। (৭) বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উচ্চতর বেতনে প্রকৌশলী (ইলেকট্রিক্যাল) পদে চাকুরি লাভের সুযোগ রয়েছে।

আত্মকর্মসংস্থানের ক্ষেত্র :


(১) ইলেকট্রিক্যাল পণ্য সামগ্রীর ব্যবসা স্থাপন ও পরিচালনা করতে পারবে। (২) বিদ্যুৎ ও জ্বালানী মন্ত্রণালয়, পল্লী বিদ্যুৎ সংস্থাসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ঠিকাদারী ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে। ব্যক্তিগতভাবে সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করতে পারবে। (৩) নিজস্ব বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট স্থাপনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হতে পারবে। (৪) ইলেকট্রিক্যাল পণ্য সামগ্রী আমদানী-রপ্তানী কোম্পানী স্থাপনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হতে পারবে। (৫) ইলেকট্রিক্যাল পণ্য তৈরির কারখানা স্থাপন করতে পারবে। (৬) ইলেকট্রিক্যাল শিক্ষা সংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনার মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হতে পারবে।

জেনেটিক পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর প্রতিষ্ঠাতা

অধ্যক্ষ মুজিবুর রহমান মুকুল'র শিক্ষা ও কর্ম-জীবনের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার উপজেলাধীন সুলতানপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন মুজিবুর রহমান মুকুল। এমেড ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান, সমাজ সেবক আলহাজ্ব মো. আবদুল মতিন খলিফা এবং গৃহিনী আনোয়ারা বেগম এর ৩ পুত্র সন্তানের মধ্যে মুজিবুর রহমান মুকুল সবার বড়। তিনি সুলতানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে প্রাথমিক সমাপনী, গঙ্গামÐল রাজ ইন্সটিটিউশন হতে ৬ষ্ঠ শ্রেণী, চান্দপুর মডেল টেকনিক্যাল হাইস্কুল থেকে এসএসসি, দেবিদ্বার এস এস সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি, কুমিল্লা অজিত গুহ মহাবিদ্যালয় হতে ¯œাতক ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে মাস্টার্স এবং আমেরিকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ হতে এমবিএ (ঐজগ) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৮৯ সালে ক্রিয়েটিভ কম্পিউটার ল্যাÐ থেকে কম্পিউটারের হাতে খড়ি নেন। সিঙ্গাপুর সরকারের অধীনে পরিচালিত জেনেটিক কম্পিউটার স্কুল থেকে প্রফেশনাল হায়ার ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি, শিক্ষামন্ত্রণালয়াধীন নট্রামস্, বগুড়া থেকে হায়ার ডিপ্লোমা-ইন-কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি কোর্সটির প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করে ক্লাসিক কম্পিউটার ইন্সটিটিউট-এ কম্পিউটার প্রশিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু। রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী সফটওয়্যার কোম্পানী ভয়েজার্স কম্পিউটার-এ সহকারি প্রোগ্রামার, জাতীয় যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ একাডেমিতে উপ-পরিচালক এবং এমেড ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর মহাসচিব পদে সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করেন।


তাঁর উদ্যোগে ১৯৯৫ সালের ১০ জানুয়ারি কুমিল্লা জেলা সদরের পুলিশ লাইনে জেনেটিক ইন্সটিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (জেনেটিক আইআইটি) নামক আইসিটি ট্রেনিং ইন্সটিটিউট স্থাপিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৭ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষামন্ত্রণালয় এবং ২০০১ সালে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক স্বল্প মেয়াদি প্রশিক্ষণ এবং ২০০৫ সালে উচ্চতর কোর্স প্রশিক্ষণের অনুমোদন লাভ করেন । তিনি বৃহত্তর কুমিল্লা জেলার তৃণমূল পর্যায়ে আইসিটি শিক্ষাকে ছড়িয়ে দিতে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেন । জনাব মুকুলের সুদক্ষ পরিচালনায় জেনেটিক দীর্ঘ ২৫ বছর'র অধিক সময় ধরে তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ দানের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল জাতি গঠনে অবদান রেখে সুনাম ও খ্যাতি অর্জন করেছে। বদলে দিয়েছে সাড়ে ১৭ হাজার শিক্ষার্থীর জীবন। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে জেলা, বিভাগ ও জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ রেখে প্রতিষ্ঠানটিকে ভিন্ন এক মর্যাদার আসনে স্থান করে দিয়েছে।


আইসিটি ট্রেনিং প্রকল্পের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় তিনি ২০১১ সালে কুমিল্লা জেলা সদরে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি প্রতিষ্ঠানটিকে ছাব-কবলা দানপত্র দলিল মূলে ১৫ শতক ভূমি দান করেন। আনোয়ারা মতিন এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন অর্থায়নে তিনি জেনেটিক পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট নামক প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত করেন। ২০১২ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক স্থাপনার অনুমোদন এবং ২০১৪ সালের ১৮ আগস্ট ২০১৪ খ্রি. পাঠদানের অনুমোদন লাভ করার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষায় পাঠদান কার্যক্রম শুরু করেছে।


জনাব মুজিবুর রহমান মুকুল কলেজ জীবন থেকে পড়লেখার পাশাপাশি সাংবাদিকতায় আগ্রহী হয়ে উঠেন। তিনি সাপ্তাহিক নিরীক্ষণ পত্রিকায় রিপোর্টার, সাপ্তাহিক ক্রাইম রিপোর্টার পত্রিকায় স্টাফ রিপোর্টার, সহকারী সম্পাদক ও নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন । দৈনিক জনতা’র ব্যুরো প্রতিনিধি, দৈনিক কুমিল্লার আলো পত্রিকার বার্তা সম্পাদক, দৈনিক সংবাদ পত্র'র কুমিল্লা ব্যুারো চীফ, অনলাইন পত্রিকা ডেইলি কুমিল্লা.কম এর সম্পাদক হিসেবে সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করেন । এছাড়াও জনমত.কম এর প্রকাশক ও সম্পাদক, কুমিল্লারজমিন.কম এর আইটি উপদেষ্টা, দৈনিক আমাদের কুমিল্লা পত্রিকায় বিভাগীয় সম্পাদক (আইটি) হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি কুমিল্লা প্রেসক্লাব, জার্নালিস্ট ফোরাম অব কুমিল্লা, বিপিপিইএ, বিসিএস এবং সিসিএস'র গর্বিত সদস্য।


জনাব মুজিবুর রহমান মুকুল দীর্ঘ সময় ধরে কুমিল্লায় আইটি শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তিনি কুমিল্লা কম্পিউটার সমিতির (সিসিএস) নির্বাচিত জয়েন্ট সেক্রেটারী এবং সেক্রেটারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এসোসিয়েশন ফর কম্পিউটার ট্রেনিং এন্ড এডুকেশন ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ (একটিব) এর কুমিল্লা জেলা শাখার সদস্য সচিব, বাংলাদেশ টেকনিক্যাল ট্রেনিং এন্ড রিসোর্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (বিটিটিআরএ) কুমিল্লা জেলার সভাপতি, জার্নালিস্ট ফোরাম অব কুমিল্লার প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) কুমিল্লা জেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী ও ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । কুমিল্লা কম্পিউটার সমিতির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত ‘কুমিল্লা কম্পিউটার মেলা ২০০০ এর সদস্য সচিব, কুমিল্লা কম্পিউটার মেলা ২০০৩ এর যুগ্ম সদস্য সচিব, বিসিএস ডিজিটাল এক্সপো কুমিল্লা ২০১২ এর সদস্য সচিব এবং বিসিএস ডিজিটাল এক্সপো কুমিল্লা ২০১৯ এর মিডিয়া উপ-কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও বাংলাদেশ প্রাইভেট পলিটেকনিক উদ্যোক্তা সমিতির বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলের সেক্রেটারি হিসেবে ২০১৭-২০২০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।


জনাব মুজিবুর রহমান মুকুল দীর্ঘ সময় ধরে কুমিল্লায় আইটি শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তিনি কুমিল্লা কম্পিউটার সমিতির (সিসিএস) নির্বাচিত জয়েন্ট সেক্রেটারী এবং সেক্রেটারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এসোসিয়েশন ফর কম্পিউটার ট্রেনিং এন্ড এডুকেশন ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ (একটিব) এর কুমিল্লা জেলা শাখার সদস্য সচিব, বাংলাদেশ টেকনিক্যাল ট্রেনিং এন্ড রিসোর্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (বিটিটিআরএ) কুমিল্লা জেলার সভাপতি, জার্নালিস্ট ফোরাম অব কুমিল্লার প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) কুমিল্লা জেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী ও ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । কুমিল্লা কম্পিউটার সমিতির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত ‘কুমিল্লা কম্পিউটার মেলা ২০০০ এর সদস্য সচিব, কুমিল্লা কম্পিউটার মেলা ২০০৩ এর যুগ্ম সদস্য সচিব, বিসিএস ডিজিটাল এক্সপো কুমিল্লা ২০১২ এর সদস্য সচিব এবং বিসিএস ডিজিটাল এক্সপো কুমিল্লা ২০১৯ এর মিডিয়া উপ-কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও বাংলাদেশ প্রাইভেট পলিটেকনিক উদ্যোক্তা সমিতির বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলের সেক্রেটারি হিসেবে ২০১৭-২০২০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।

কার্যকরি পর্ষদ

২০২০-২০২১ কার্যকরি পর্ষদ এর সদস্যগনের তালিকা

আলহাজ্ব মো. আব্দুল মতিন খলিফা

প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি

অধ্যক্ষ মো. মুজিবুর রহমান মুকুল

প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সচিব

ফাতেমা আহমেদ সুমি

সদস্য, শিক্ষক প্রতিনিধি

অধ্যাপক মো. ইছহাক ভূঁইয়া

সদস্য শিক্ষক প্রতিনিধিব

ডা. নাজমুল হক কবির

সদস্য, অভিভাবক প্রতিনিধি

মো. মাহবুব আলম

সদস্য, ফাউন্ডেশন প্রতিনিধি

মো. মাসুকুর রহমান রাসেল

সদস্য, ফাউন্ডেশন প্রতিনিধি

****

****

****

****

আমাদের সাথে থাকুন

জেল রোড, পুলিশ লাইন, কুমিল্লা

geneticpolytechnic@gmail.com

০১৭১১ ৪৮ ৯০ ৫৫

জরুরি লিঙ্ক